সংসদে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন খুচরা জিনিস নিয়ে কোর্ট সময় কাটায় কেন? - bd24news.live //]]>

Breaking

bd24news.live

যখন ই ঘটনা তখন ই খবর

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Responsive Ads Here

মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৭

সংসদে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন খুচরা জিনিস নিয়ে কোর্ট সময় কাটায় কেন?

সংসদে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন
খুচরা জিনিস নিয়ে কোর্ট সময় কাটায় কেন?

বিস্তারিত
জেএসসি ও পিইসি পরীক্ষার বৈধতা নিয়ে রিট করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) জাতীয় সংসদে উত্থাপিত প্রশ্নে ক্ষোভ প্রকাশ করে সংসদ নেতা বলেছেন, লাখ লাখ মামলা পড়ে আছে কোর্টে, তার কোন খবর নাই। বাচ্চারা পরীক্ষা দেবে কি দেবে না সেটা নিয়ে মামলা করে বসে থাকে। সেটা নিয়েও রিট করে। সেটা নিয়েই কোর্ট সময় কাটায়, অথচ অনেক জরুরী মামলা, এতগুলি সন্ত্রাসী গ্রেফতার হয়েছে। জেএমবি গ্রেফতার হয়েছে। অনেকের ফাঁসির শুনানি বাকী সেগুলোর শুনানীর সময় নেই। এই সমস্ত খুচরা জিনিস নিয়ে কোর্ট সময় কাটায় কেন?
তিনি বলেন, আমরা ছেলে-মেয়েদের কল্যাণের জন্য এটা করছি। আমরা উচ্চ শিক্ষা পর্যন্ত বৃত্তি দিচ্ছি। হয়তো দেখা যাবে কোন দিন রিট করে বসে আছে, কেন বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। কোন কিছু বলা যায় না। শেখ হাসিনা বলেন, ছেলে মেয়েদের এ পরীক্ষার মাধ্যমে ভীতি কেটে যায়ে, তার পরে একটা সার্টিপিকেট পেয়ে খুশীও হয়। এর পরে এস এসসি পরীক্ষার সময় তাদের সে ভয় কেটে গিয়ে স্বাভাবিকভাবে পরীক্ষায় বসতে পারে।
এর আগে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশিদ আদালতের রিট উপেক্ষা করে চলমান পিইসি ও জেএসসি পরীক্ষার সাংবিধানিক বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। জবাবে শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, এই সংসদে পাসকৃত জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে। তাহলে তা অবৈধ হবে কেন? পরে প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে বক্তব্য দেওয়ার জন্য ফ্লোর নেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশে কিছু লোক যেন আছেই অনবরত রিট করা আর এটার উপরে আলোচনা করা। এই ব্যাখা বহুবার দিয়েছি। তারপরেও যখন প্রশ্ন তুললেন কেন পরীক্ষা হবে আমি অবাক হয়ে গেলাম। আমি জিজ্ঞাস করি। ছেলেমেয়েরা কি মনোযোগী হচ্ছে না। কোচিং আলাদা জিনিস। যখন কয়েকটা ছেলে-মেয়ে বেছে নিয়ে পড়ানো সেটাও একটা কোচিং। শিক্ষকরা আলাদা করে পড়াচ্ছন সেটা কি কোচিং না। আমি জানি না কোর্ট কি রায় দেবে, ছেলে-মেয়েদের পড়াশোনা বন্ধ করার যদি রায় দেয় এর থেকে দু:খের আর কিছু থাকবে না।
জানা যায়, গত বছরের ৩১ আগষ্ট এ বিষয়ে অ্যাডভোকেট ইউনূস আলী আকন্দ একটি রিট দায়ের করেন। আদালত পিটিশন গ্রহণ করে কেন জেএসসি পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করা হবে না মর্মে রুল জারি করেন।

 
সংসদে প্রধানমন্ত্রী 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

ধন্যবাদ…আপনার মূল্যবান মতামত প্রদানের জন্য।

Post Top Ad