গৃহকর বাড়ানো হয়নি, সমন্বয়ের কাজ চলছে :সাঈদ খোকন - bd24news.live //]]>

Breaking

bd24news.live

যখন ই ঘটনা তখন ই খবর

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Responsive Ads Here

শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৭

গৃহকর বাড়ানো হয়নি, সমন্বয়ের কাজ চলছে :সাঈদ খোকন

গৃহকর বাড়ানো হয়নি, সমন্বয়ের কাজ চলছে

নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকায় গৃহকর বাড়ানো হয়নি বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। আজ বৃহস্পতিবার ডিএসসিসির নগর ভবনের ব্যাংক ফ্লোরের সম্মেলন কক্ষে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ঘরে বসেই ‘ই-ট্রেড লাইসেন্স ও ই-হোল্ডিং ট্যাক্স প্রদান কার্যক্রমের’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন মেয়র।
মেয়র বলেন, গত ২৯ বছর ধরে ডিএসসিসি এলাকায় কর সমন্বয় করা যায়নি। এতে একেকটি এলাকায় একেক রকম কর ছিল। নতুন ও পুরোনো ফ্ল্যাট বা ভবনের গৃহকরে অসমতা তৈরি হয়েছে। এই অসমতা দূর করতেই গৃহকর সমন্বয় করা হচ্ছে। আগে হোল্ডিং ট্যাক্স শতকরা ১২ ভাগ ছিল, এখনো তাই আছে।
সাঈদ খোকন বলেন, সমতাভিত্তিক সমাজ ও নগর গড়ে তোলার জন্য গৃহকরে সমতা আনা জরুরি। এর মধ্যে ধার্য করা গৃহকরও বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় শতকরা ৪০ ভাগ কমিয়ে আনার সুযোগ রয়েছে। তারপরও যদি কোনো বাড়িওয়ালা বা নাগরিক সংক্ষুব্ধ হন, তাহলে ডিএসসিসি আলোচনা করে সমস্যার সমাধান করবে। তিনি বলেন, দেশের ১১টি সিটি করপোরেশনের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশনের ট্যাক্সের হার সর্বনিম্ন। অথচ অনেকে তা না বুঝেই বলছে হোল্ডিং ট্যাক্স কয়েক গুণ বাড়ানো হয়েছে। তা ছাড়া ই ট্রেড লাইসেন্স ও ই হোল্ডিং কর কার্যক্রমের মাধ্যমে গ্রাহকদের মূল্যবান সময় ও অর্থের সাশ্রয় হবে। সিটি করপোরেশনের কাজেও স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠিত হবে।
মেয়র বলেন, পাশাপাশি দুটি বাড়ি একই পরিমাপের একই তলাবিশিষ্ট। অথচ তাদের কেউ হয়তো ২০ হাজার টাকা হোল্ডিং ট্যাক্স দিচ্ছেন, কেউ হয়তো দুই হাজার টাকা হোল্ডিং ট্যাক্স দিচ্ছেন। যিনি দুই হাজার টাকার হোল্ডিং ট্যাক্স দিচ্ছেন তার সমন্বয় হয়তো ২৮ বছরেও করা হয়নি। যিনি ২০ হাজার টাকা দিচ্ছেন তার সমন্বয় হয়তো ২০১৫ সালে করা হয়েছে। এ জন্যই কর সমন্বয় করা হচ্ছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সচিব শাহাবুদ্দিন খানের সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক (প্রশাসন) ও এটুআই প্রোগ্রামের প্রকল্প পরিচালক কবির বিন আনোয়ার, ডিএসসিসির এই প্রকল্পের পরিচালক আবদুল খালেক, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ইউসুফ আলী সরদার, প্রধান নগর-পরিকল্পনাবিদ সিরাজুল ইসলাম, সিস্টেম অ্যানালিস্ট আবু তৈয়ব রোকন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

ধন্যবাদ…আপনার মূল্যবান মতামত প্রদানের জন্য।

Post Top Ad